এমন পাঁচজন খেলোয়াড় যারা ক্রিকেট থেকে অবসর গ্রহণ করলেও দুনিয়া তাদের ভুলবে না।
প্রথম মানুষের তার কর্মস্থল থেকে পুরোপুরি বিদায় জানানোটা অনেক কঠিন বিষয়। ঠিক তেমনি একজন ক্রিকেট খেলোয়াড়কে ফুটবল খেলোয়ার কে তার খেলা থেকে অবসর গ্রহণ করা বা বিদায় জানানো তার কাছে অনেক কষ্টদায়ক। ছোটবেলা থেকে যে ক্রিকেট নিয়ে তার স্বপ্ন দেখা এক সময় তাকে সেই ক্রিকেট থেকেই বিদায় ঘোষণা করতে হয়। ঠিক সেরকমই গত বছরেও কয়েকজন বিখ্যাত খেলোয়াড় ক্রিকেট থেকে অবসর গ্রহণ করেছেন। তারা ক্রিকেট থেকে যতই অবসর গ্রহণ করুক না কেনো তারা মন থেকে কখনো এই ক্রিকেটকে ভুলে যেতে পারবে না। তাদের মধ্যে সেরা পাঁচজন সম্পর্কে আমরা আজকে এই আর্টিকেলে জানবো।
এমন পাঁচজন খেলোয়াড় যারা ক্রিকেট থেকে অবসর গ্রহণ করলেও দুনিয়া তাদের ভুলবে না
• লাসিথ মালিঙ্গা (শ্রীলঙ্কা):
এক সময় এই বোলারের সবচেয়ে বড় হাতিয়ার ছিল তার ইয়র্কার। তারই এই ইয়র্কারকে ভয় পেত সব ব্যাটসম্যান। কিন্তু তিনি গত বছর সকল ধরনের ফরম্যাট থেকে নিরবেই অবসর গ্রহণ করেন। চলতি শতকে ইয়র্কার বিস্ময়কে আর দেখা যাবে না টি টোয়েন্টি টুর্নামেন্ট। তিনি শ্রীলংকার একমাত্র ভালো বলার ছিল এমনকি তিনি বিশ্বের সেরা বোলারদের মধ্যে একজন অন্যতম জনপ্রিয় বোলার। তাকে ক্রিকেটপ্রেমীরা মনে রাখবে আজীবন। তিনি কিছুদিন আগেই সব ধরনের ক্রিকেট থেকে বিদায় ঘোষণা করেছেন। তিনি পুরো টি টোয়েন্টি ফরম্যাটের ক্রিকেটের সর্বোচ্চ উইকেট সংগ্রহ করা বোলার। এছাড়া তিনি ফ্র্যাঞ্চাইজি টিমগুলোর বোলারদের মধ্যে একজন সফলতম বোলার।
• শাহরিয়ার নাফিস (বাংলাদেশ):
বাংলাদেশ দেবে অনেক সম্ভাবনা নিয়ে এসেছিলেন এই শাহরিয়ার নাফিস ব্যাটসম্যান হিসেবে। এর প্রমাণ তিনি আন্তর্জাতিক ম্যাচগুলোতে দেখিয়েছেন। বাংলাদেশ যখন ঠিকমত ক্রিকেট খেলা শিখছিল তখন শাহরিয়ার নাফিস এসে একটি অসাধারণ অবদান রাখেন। তখনকার সময়ে তিনি একজন অন্যতম অসাধারণ খেলোয়াড় ছিলেন। তিনি তিন ফরম্যাটেই আন্তর্জাতিক ম্যাচগুলো খেলেছে। তিনি বাংলাদেশের হয়ে মোট ৭৫ টি ওয়ান ডে আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছে এবং সে ২২০১ রান করতে সক্ষম হয়েছেন। শাহরিয়ার নাফিসের খেলা ৭৫ টি ম্যাচের মধ্যে বাংলাদেশ ৩৪ টি ওয়ান ডে ম্যাচে জয় লাভ করেছে। সেই ৩৪ টি ম্যাচে তার গড় রান ছিল ৪৮.৯৩ এবং তার মোট রান ছিল ১৪১৯। ২০০৬ সালে আইসিসির সংক্ষিপ্ত উদীয়মান খেলোয়াড়দের জন্য যে তালিকা তৈরি করা হয়েছিল সেখানে তিনি ছিলেন। আবার সে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড থেকে বর্ষসেরা ক্রিকেটার এবং বর্ষসেরা ব্যাটসম্যান হিসেবে অ্যাওয়ার্ড জিতেছিলেন।
• ইউসুফ পাঠান (ভারত):
ভারত ক্রিকেটে অনেক ভালো ভালো খেলোয়ার সম্পর্কে আমরা জানি। আবার অনেকে আছে যারা কয়েকবছর ভালো খেলেই আবার ছিটকে পড়েছেন। ঠিক তার মধ্যে একজন হচ্ছে ইউসুফ পাঠান। তিনি ভারতের আন্তর্জাতিক ম্যাচগুলোতে শুরুটা ভালই করেছিল কিন্তু সেটা ধরে রাখতে পারেননি। সেই সময় তিনি অসাধারণ ব্যাটসম্যান ছিলেন। কিন্তু তারপর তার খারাপ সময়টাকে আর কখনো কাটিয়ে উঠতে পারেনি। তিনি ভারতীয় দলে প্রথম ডাক পান ২০০৭ বিশ্বকাপে। তার কারণেই সে সময় ভারত ফাইনালে যেতে পেরেছিল। তখন সে ওপেনিং করতো। কিন্তু ২০১১ সালের বিশ্বকাপ জয়ী দলের সদস্যও ছিলেন তিনি। তিনি আইপিএল থ্রোপি জিতেন রাজস্থান রয়্যালসের হয়ে এবং কলকাতা নাইট রাইডার্সের হয়ে। তিনি আইপিএলের সেরা একজন অলরাউন্ডার। তিনিও গত বছর ক্রিকেট থেকে অবসর গ্রহণ করেন।
• আব্দুর রাজ্জাক (বাংলাদেশ):
তিনি বাংলাদেশ ক্রিকেট ইতিহাসের এই জন্য অন্যতম স্পিন বোলার। তিনি ওয়ান ডে ক্রিকেটে অনেক বার অভিষেক হয়েছেন। তার কারণে বাংলাদেশ একবার বিশ্বকাপও জিতেছিল। তাকে দিয়েই বাংলাদেশ স্পিন বোলিং ইতিহাসে নাম লেখানো শুরু করে। তিনিও গত বছর অবসর গ্রহণ করেন।
এমন পাঁচজন খেলোয়াড় যারা ক্রিকেট থেকে অবসর গ্রহণ করলেও দুনিয়া তাদের ভুলবে না
• ডেইল স্টেইন (সাউথ আফ্রিকা):
তিনি হচ্ছেন পেস বল ইতিহাসের একজন সেরা অন্যতম বোলার। তার বোলিং স্পিড এতটাই বেশি ছিল যে অনেক ভালো ভালো বোলার ভয় পেত তাকে। আইপিএল ক্যারিয়ারে মোট সাতটি মেডেন ওভার সংগ্রহ করতে পেরেছে। তিনি আইপিএলে শেষ রয়েল চ্যালেঞ্জার বেঙ্গালুরুর হয়ে খেলেছেন। এখন সে আইপিএলে কয়েক হিসেবে অংশগ্রহণ করেছেন। তিনিও অবসর গ্রহণ করেছেন গত বছর।
Mesin slot adalah sebuah mesin judi yang bergambar didalamnya dimainkan dengan tiga putaran atau lebih yang berputar ketika sebuah tombol ditekan. Mesin slot saat itu juga dikenal sebagai bandit bertangan satu karena mesin slot dioperasikan menggunakan sebuah tuas disamping mesin dengan mengarahkan ke bawah tuas tersebut maka gambar akan berputar secara acak sampai berhenti dan mendapatkan hasil bermain.
Meningkatnya penggemar mesin slot, maka muncul banyak mesin slot dengan permainan baru. Salah satunya yang paling terkenal adalah mesin slot buah, yang kita kenal dengan nama "dingdong". Permainan ini pada masanya gampang ditemui disetiap kota Indonesia, menjadikan nya sebagai judi yang paling digemari.
Menjamurnya tempat-tempat judi slot mesin, membuat pihak berwenang menutup semua kegiatan ini. Sehingga dalam rentan beberapa tahun permainan ini mulai dilupakan dan hilang nama besarnya. Berkembangnya judi online Indonesia untuk taruhan sportsbook dan casino membuat provider slot mengambil peluang besar ini untuk mengaplikasikan permainan mesin slot ke slot online. Dan permainan ini kembali muncul dan terkenal membuat para penggemar taruhan ini untuk bermain kembali. Berikut daftar situs judi slot online terpercaya:
- Nuke Gaming Tergacor
- Situs Slot Online Deposit Pulsa
- Situs Slot Gacor 2022
- Situs Slot Online Terbaik
- Situs Judi Slot Online Terpercaya Paling Gacor
- Situs Slot Online Terbaik
- Situs Judi Slot Terbaik Dan Terpercaya No 1
- Situs Judi Slot Online Gampang Menang
- Situs Judi Slot Online Terpercaya 2022
- Bocoran Slot Gacor Hari Ini
- Situs Judi Slot Terbaik Dan Terpercaya No 1
- Slot Online Yang Sering Kasih Jackpot
- Judi Slot Online Jackpot Terbesar
- Situs Judi Slot
- Link Situs Judi Slot Terpercaya
- Slot Deposit Dana
- Slot Deposit Pulsa Tanpa Potongan
- Slot88 Online
- Situs Judi Slot Online Gacor Terbesar 2022
- BO Slot Gacor
- Situs Judi Slot Online Terpercaya 2021
- Situs Judi Slot Online Resmi
- Situs Slot Deposit Pulsa Tanpa Potongan
Leave a Reply